ᱨᱟᱣᱞᱟᱴ ᱟᱭᱤᱱ: ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱫᱚᱦᱲᱟᱭᱮᱱ ᱛᱟᱞᱟᱨᱮᱭᱟᱜ ᱯᱷᱟᱨᱟᱠ ᱠᱚ

Content deleted Content added
SubasMurmu (ᱨᱚᱲ | ᱮᱱᱮᱢ)
No edit summary
SubasMurmu (ᱨᱚᱲ | ᱮᱱᱮᱢ)
No edit summary
ᱫᱷᱟᱹᱲ ᱑:
'''ᱨᱟᱣᱞᱟᱴ ᱟᱹᱱ ᱥᱮ ᱟᱭᱤᱱ'''(The Rowlatt Act of 1919)- ᱱᱤᱭᱟᱹ ᱛᱮ ᱫᱚ ᱯᱩᱭᱞᱩ ᱫᱷᱟᱹᱨᱛᱤ ᱞᱟᱹᱲᱦᱟᱹᱭ ᱛᱟᱭᱚᱢ ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨ ᱡᱚᱛᱚ ᱞᱮᱠᱟᱱ ᱜᱚᱱᱚᱛᱟᱱᱛᱨᱤᱠ ᱟᱱᱫᱳᱞᱚᱱ ᱞᱤᱢᱵᱟᱹᱫ ᱟᱨ ᱥᱚᱱᱛᱨᱟᱥᱵᱟᱫᱽ(ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱵᱤᱨᱳᱫᱷᱤ ᱟᱱᱫᱳᱞᱚᱱ) ᱫᱚᱢᱟᱣ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱮ ᱠᱩᱨᱩᱢᱩᱴᱩ ᱞᱮᱫᱟ᱾ ᱱᱤᱭᱟᱹ ᱞᱟᱜᱤᱫ ᱜᱮ ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨ ᱵᱤᱪᱟᱹᱨᱯᱚᱛᱤ ᱨᱟᱣᱞᱟᱴᱼᱟᱜ ᱟᱹᱭᱩᱨ ᱛᱮ ᱢᱚᱲᱮ ᱦᱚᱲ ᱛᱮ 'ᱥᱤᱰᱤᱥᱚᱱ ᱠᱚᱢᱤᱥᱚᱱ’ [Sedition Commission] ᱛᱤᱝᱜᱩ ᱠᱮᱫᱟ᱾ ᱵᱷᱟᱨᱚᱛᱤᱭᱚ ᱠᱚᱣᱟᱜ ᱦᱤᱝᱥᱟᱠᱛᱚᱠ ᱟᱱᱫᱳᱞᱚᱱ ᱠᱷᱚᱱ ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱨᱟᱡᱽ ᱨᱩᱠᱷᱤᱭᱟᱹ ᱞᱟᱹᱜᱤᱫ ᱛᱮ ᱠᱚᱢᱤᱥᱚᱱ ᱛᱷᱚᱲᱟ ᱥᱩᱯᱟᱨᱤᱥ ᱮ ᱮᱢ ᱮᱱᱟ᱾ ᱚᱱᱟ ᱥᱩᱯᱟᱨᱤᱥ ᱪᱮᱛᱟᱱ ᱜᱮ ᱑᱙᱑᱙ ᱠᱷᱨᱤᱥᱴᱟᱵᱽᱫᱚ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱑᱘ ᱢᱟᱨᱪ ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨ ᱥᱚᱱᱛᱨᱟᱥᱵᱟᱫᱽ ᱵᱤᱨᱳᱫᱷᱤ ᱟᱨ ᱫᱚᱢᱚᱱ ᱟᱭᱤᱱ ᱮ ᱪᱟᱹᱞᱩ ᱠᱮᱫᱟ᱾ ᱤᱱᱤᱭᱟᱹ ᱟᱭᱤᱱ ᱫᱚ ᱠᱩᱠᱠᱷᱟᱛᱚ 'ᱨᱟᱣᱞᱟᱴ ᱟᱭᱤᱱ' ᱦᱚ ᱠᱚ ᱢᱮᱛᱟᱜᱼᱟ᱾ ᱱᱤᱭᱟᱹ ᱟᱭᱤᱱ ᱛᱮ ᱦᱚᱲ ᱠᱚᱣᱟᱜ ᱯᱷᱩᱨᱜᱟᱹᱞ ᱟᱨ ᱟᱹᱭᱫᱟᱹᱨᱤ ᱦᱚᱥᱚᱫ ᱮᱱᱟ᱾ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨ ᱵᱤᱨᱳᱫᱷᱤ ᱡᱟᱦᱟᱱ ᱯᱟᱥᱱᱟᱣ ᱜᱮ ᱜᱷᱟᱹᱴ ᱢᱮᱱᱛᱮ ᱞᱮᱠᱷᱟᱭᱮᱱᱟ᱾ ᱡᱟᱦᱟᱞᱮᱠᱟᱱ ᱯᱨᱚᱢᱟᱱ ᱵᱮᱜᱚᱨ ᱛᱤᱜ ᱤᱱᱫᱤᱫ ᱟᱠᱟᱱ ᱡᱟᱦᱟᱭ ᱵᱮᱜᱚᱨ ᱯᱚᱨᱚᱣᱟᱱᱟ ᱟᱨ ᱵᱮᱜᱚᱨ ᱵᱤᱪᱟᱨ ᱛᱮ ᱥᱟᱵ ᱟᱨ ᱡᱟᱦᱟ ᱛᱤᱱᱟᱹᱜ ᱫᱤᱱ ᱟᱴᱚᱠ ᱫᱚᱦᱚ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱠᱷᱚᱢᱚᱛᱟ ᱟᱨ ᱚᱲᱟᱜ ᱠᱚ ᱛᱚᱞᱟᱥ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱟᱹᱭᱫᱟᱹᱨᱤ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨᱮ ᱧᱟᱢ ᱠᱮᱫᱟ᱾
 
এই আইনই সাধারণভাবে কুখ্যাত ‘রাউলাট আইন’ নামে পরিচিত । এই আইনে জনগণের স্বাধীনতা ও অধিকার হরণ করা হয় । সরকার বিরোধী যে-কোনো প্রচারকার্যকে দন্ডনীয় অপরাধ বলে চিহ্নিত করা হয় এবং কোনো রকম সাক্ষ প্রমাণ ছাড়াই যে-কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে বিনা পরোয়ানায় ও বিনাবিচারে গ্রেফতার ও যতদিন খুশি আটক রাখার অবাধ ক্ষমতা ও ঘরবাড়ি তল্লাসির অধিকার সরকারকে দেওয়া হয় । এই আইনের মাধ্যমে ভারতীয়দের ন্যায়বিচার লাভের অধিকার সম্পূর্ণভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল । তাই রাওলাট আইনকে কালাকানুন বলা হয় । সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করা হয় এবং সরকার সাধারণ আইনের প্রয়োগ স্থগিত রেখে জনসাধারণকে চরম পুলিশি ও প্রশাসনিক অত্যাচার ও নির্যাতনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয় । জনমনে যথারীতি এই আইনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় । ভারতীয়দের জাতীয় স্বার্থবিরোধী এই আইনের বিরুদ্ধে চারিদিকে তীব্র প্রতিবাদ গড়ে ওঠে । কেন্দ্রীয় আইন সভার সমস্ত ভারতীয় সদস্য প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন । মদনমোহন মালাব্য, মহম্মদ আলি জিন্নাহ, মাজহার উল হক আইন পরিষদের সদস্য পদে ইস্তফা দেন । চরমপন্থীরা তো বটেই সুরেন্দ্রনাথ সহ সকল নরমপন্থী নেতা এর বিরুদ্ধে গর্জে ওঠেন । মহাত্মা গান্ধি সর্বভারতীয় আন্দোলনের ডাক দেন । ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে ৩০শে মার্চ এবং ৬ই এপ্রিল গান্ধিজির ডাকে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হরতাল পালিত হয় ও জনসভা অনুষ্ঠিত হয় । গান্ধিজি সত্যাগ্রহের হুমকি দেন ।